আরামদায়ক ফোটনের গাড়ি

ফোটন লাইট পিক-আপ

এক টন, দুই টন ও তিন টনের পিক-আপগুলোই ফোটনের লাইট ভেইকেল হিসাবে পরিচিত। এ গাড়িগুলোতে চালকের আরাম ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রয়েছে প্রায় একই রকমের ব্যবস্থা।

◘ এসব গাড়িতে রয়েছে পাওয়ার স্টিয়ারিং। চালক সুবিধামতো স্টিয়ারিং এ্যাডজাস্ট করে নিতে পারেন।

◘ রয়েছে আরামদায়ক সিট। চালক নিজের সুবিধামতো সিট এ্যাডজাস্ট করে নিতে পারেন।

◘ প্রশস্থ কেবিন রয়েছে গাড়িগুলোতে। এই প্রশস্থ কেবিনে রয়েছে অটোমেটিক বাতাস ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা। ফলে চালকের কেবিন গরম হয় না।

◘ গাড়িগুলোতে রয়েছে ব্যাক সেন্সর। ফলে চালক নিরাপদে ব্যাক গিয়ারে যেতে পারেন এবং পার্কিং করতে কোনো অসুবিধা হয় না।

◘ চালকের মন ভাল করতে বা ক্লান্তি দূর করতে গাড়িগুলোতে রয়েছে গান শোনার ব্যবস্থা বা অডিও সিস্টেম।

◘ জরুরি প্রয়োজন মেটানোর জন্য প্রত্যেকটি কেবিনে রয়েছে মোবাইল ফোন রিচার্জের সুব্যবস্থা।

◘ প্রত্যেকটি গাড়ি এমন ভাবে করা হয়েছে, যে দরকার মনে করলে সহজেই কেবিনে এসি চালু করা যাবে। ফোটনের প্রত্যেকটি লাইট ভেইকেলের ইঞ্জিন সিস্টেম সেভাবেই করা হয়েছে।

◘ প্রত্যেকটি গাড়ি পরিবেশ বান্ধব এবং ফোর সিলিন্ডার ইঞ্জিন। ইঞ্জিনগুলো অধিক হর্স পাওয়ারের হওয়ায় শক্তি বেশি। ফলে যেকোনো রাস্তায় চালকেরা সহজে ও নিরাপদে চালাতে পারেন।

◘ গাড়িগুলোতে আছে অতিরিক্ত সেফটি মিরর। ফলে নিরাপদে গাড়ি চালানো চালকের জন্য সহজ হয়।

ফোটন হেভি ডিউটি গাড়ি

ফোটনের হেভি ডিউটি ডাম্প ট্রাক, প্রাইম মুভার ও কংক্রিট মিক্সচার গাড়িগুলোতে আছে অধিক শক্তিশালি ইঞ্জিন। যে কারণে অধিক মালামাল নিয়ে যেকোনো রাস্তায় চালক অনায়াসে গাড়িগুলোকে চালাতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।

◘ গাড়িগুলোতে আছে এসি ও স্লিপার কেবিন। যে কারণে দীর্ঘ সময় গাড়িতে বসে থাকতে চালকের ক্লান্তি আসে না। আবার অবসরে কেবিনেই ঘুমাতে পারেন চালক। ফলে দূরপাল্লার যাতায়াতে হোটেল ভাতাবাবদ চালকের অতিরিক্ত টাকা গুনতে হয় না এবং গাড়িতে থাকার সুবাদে গাড়িটিও নিরাপদে থাকে।

◘ এসব প্রতিটি গাড়িতে আছে এ্যাডজাস্টেবল পাওয়ার স্টিয়ারিং, প্রশস্থ কেবিনে অটোমেটিক ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা, অডিও সিস্টেম, মোবাইল চার্জারসহ চালকের আরাম ও নিরাপদ নিশ্চিতের সব ব্যবস্থা।