পদ্মা অয়েল নগদ লভ্যাংশ দেবে ১৩০%

পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড ৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৪ টাকা ১৮ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১২৬ টাকা ৭৮ পয়সা। আগামী বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯ ডিসেম্বর।

২০১৭ হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় পদ্মা অয়েল। সে বছর কোম্পানিটির ইপিএস হয় ২০ টাকা ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ১৯ টাকা ৭ পয়সা। ৩০ জুন ২০১৭ কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১০৩ টাকা ৬০ পয়সায়।

২০১৬ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় পদ্মা অয়েল। ২০১৫ হিসাব বছরেও ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পান কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

এদিকে প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয় ৭ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬ টাকা ৩২ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৩৩ টাকা ৭৮ পয়সায়।

ডিএসইতে গতকাল শেয়ারটির সর্বশেষ দর ৪ দশমিক ১১ শতাংশ বা ১০ টাকা ৩০ পয়সা কমে দাঁড়ায় ২৪০ টাকা ২০ পয়সায়। দিনভর দর ২৩৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ২৫৪ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে। সমাপনী দর ছিল ২৪১ টাকা ৩০ পয়সা, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ২৫০ টাকা ৫০ পয়সা। এদিন ৫১২ বারে কোম্পানিটির মোট ৬০ হাজার ৪৪৫টি শেয়ারের লেনদেন হয়। গত এক বছরে এ শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ২৫৯ টাকা ও সর্বনিম্ন ২১৩ টাকা ৫০ পয়সা।

১৯৭৬ সালে তালিকাভুক্ত পদ্মা অয়েলের অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ২৩ লাখ ২০ হাজার টাকা। রিজার্ভ ৯১৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ারের শূন্য দশমিক শূন্য ১ শতাংশ উদ্যোক্তা-পরিচালক,  ৫০ দশমিক ৩৫ শতাংশ বাংলাদেশ সরকারের হাতে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ৩৪ দশমিক ১৬, বিদেশী বিনিয়োগকারী ২ দশমিক ২৪ শতাংশ এবং বাকি ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।

সর্বশেষ নিরীক্ষিত মুনাফা ও বাজারদরের ভিত্তিতে এ শেয়ারের মূল্য-আয় (পিই) অনুপাত ১১ দশমিক ৬৭, হালনাগাদ অনিরীক্ষিত মুনাফার ভিত্তিতে যা ৯ দশমিক ৭৮।

 

পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড ৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৪ টাকা ১৮ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১২৬ টাকা ৭৮ পয়সা। আগামী বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯ ডিসেম্বর।

২০১৭ হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় পদ্মা অয়েল। সে বছর কোম্পানিটির ইপিএস হয় ২০ টাকা ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ১৯ টাকা ৭ পয়সা। ৩০ জুন ২০১৭ কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১০৩ টাকা ৬০ পয়সায়।

২০১৬ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় পদ্মা অয়েল। ২০১৫ হিসাব বছরেও ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পান কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

এদিকে প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয় ৭ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬ টাকা ৩২ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৩৩ টাকা ৭৮ পয়সায়।

ডিএসইতে গতকাল শেয়ারটির সর্বশেষ দর ৪ দশমিক ১১ শতাংশ বা ১০ টাকা ৩০ পয়সা কমে দাঁড়ায় ২৪০ টাকা ২০ পয়সায়। দিনভর দর ২৩৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ২৫৪ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে। সমাপনী দর ছিল ২৪১ টাকা ৩০ পয়সা, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ২৫০ টাকা ৫০ পয়সা। এদিন ৫১২ বারে কোম্পানিটির মোট ৬০ হাজার ৪৪৫টি শেয়ারের লেনদেন হয়। গত এক বছরে এ শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ২৫৯ টাকা ও সর্বনিম্ন ২১৩ টাকা ৫০ পয়সা।

১৯৭৬ সালে তালিকাভুক্ত পদ্মা অয়েলের অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ২৩ লাখ ২০ হাজার টাকা। রিজার্ভ ৯১৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ারের শূন্য দশমিক শূন্য ১ শতাংশ উদ্যোক্তা-পরিচালক,  ৫০ দশমিক ৩৫ শতাংশ বাংলাদেশ সরকারের হাতে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ৩৪ দশমিক ১৬, বিদেশী বিনিয়োগকারী ২ দশমিক ২৪ শতাংশ এবং বাকি ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।

সর্বশেষ নিরীক্ষিত মুনাফা ও বাজারদরের ভিত্তিতে এ শেয়ারের মূল্য-আয় (পিই) অনুপাত ১১ দশমিক ৬৭, হালনাগাদ অনিরীক্ষিত মুনাফার ভিত্তিতে যা ৯ দশমিক ৭৮।