‘সবাই ভয়ে চিৎকার করছিল আর আল্লাহর কাছে দোয়া পড়ছিল’

‘দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাংলাদেশের ঢাকা থেকে আমরা টেক অফ করি। আড়াইটার দিকে কাঠমান্ডু পৌঁছে পাইলট প্রথমে ল্যান্ড করার চেষ্টা করে। কিন্তু পারেনি। পরে ঘুরে ঘুরে আবার যখন দ্বিতীয়বার ল্যান্ড করার চেষ্টা করে, তখন বাম দিকটা উঁচু হয়ে যায়। তখনি আমি বললাম, বাম দিকটা উঁচু হল কেন, আর তখনি ক্রাশ হয়ে গেল।’

‘একটি দুর্ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে, এরকম সতর্কবার্তাও পাইলট, কেবিন ক্রু বা অন্য কেউ দেয়নি। তারা নিজেরাও কিছু বুঝতে পারেননি’।

এমন করেই দুর্ঘটনার র্ভয়ংকর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করছিলেন নেপালের বিধ্বস্ত বিমান থেকে বেঁচে ফেরা  শিক্ষিকা শাহরীন আহমেদ।

আজকের বাজার/ আরজেড