ইতালি থেকে দেড় শতাধিক প্রবাসী ফেরায় উদ্বিগ্ন নড়িয়াবাসী

শরীয়তপুরের ইতালি প্রবাসীদের মধ্যে বেশিরভাগের বাড়িই নড়িয়ায়। গেল দুই সপ্তাহে দেশটি থেকে এলাকায় ফিরেছেন দেড় শতাধিক প্রবাসী। কিন্তু সম্প্রতি ইতালি ফেরত দুই বাংলাদেশির শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্তের পর উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন নড়িয়াবাসী। স্থানীয়দের হিসাব মতে, জেলার ৭০ থেকে ৭৫ হাজার মানুষ ইতালিতে বসবাস করেন। যার মধ্যে ৮০ ভাগই নড়িয়ার। ইতালিতে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির পর দেশটি থেকে নড়িয়ায় ফিরতে শুরু করেন প্রবাসীরা। গ্রামের বাড়িতে আসার পর হতে তারা সবার থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করছেন। আর ঝুঁকি এড়াতে স্বজনকে কাছে পেয়েও ১৪ দিন নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখছেন পরিবারের সদস্যরাও। দেশে ফেরা এসব প্রবাসী বলছেন, বিমানবন্দরে কোনো ধরনের স্বাস্থ্য পরীক্ষাই হয়নি তাদের। এছাড়া পুনরায় ইতালিতে ফেরা নিয়েও দুশ্চিন্তায় আছেন অনেকে। নড়িয়ায় ফেরা এসব প্রবাসীর কথা মাথায় রেখে জেলা সদর হাসপাতালে পাঁচ শয্যার আইসোলেশন ইউনিট খোলা হয়েছে। কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে এক শ শয্যা। সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার সুমন কুমার পোদ্দার বলেন, ‘এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত কোনো প্রবাসী রোগী পাওয়া যায়নি বা তাদের স্বজনদের কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে খবর পাইনি।’

হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মনির হোসেন খান বলেন, ‘ইতালি ফেরত নড়িয়ার এক ব্যক্তি হাসপাতালে এসেছিলেন। তার মাঝে কোরোনাভাইরাসের কোনো উপসর্গ পাওয়া যায়নি। তাকে কমপক্ষে ১৪ দিন আলাদা ঘরে থাকতে বলা হয়েছে।’জেলার সিভিল সার্জন এসএম আব্দুল্লাহ আল মুরাদ বলেন, ‘ইতালি থেকে ১৪ দিনের ভেতর যারা এসেছেন তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে যাতে ঘর থেকে না বের হন। এছাড়া, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ প্রতিটি বিদ্যালয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো ও লিফলেট বিতরণ করা হবে।’শরীয়তপুরের ইতালি প্রবাসীদের মধ্যে বেশিরভাগের বাড়িই নড়িয়ায়। গেল দুই সপ্তাহে দেশটি থেকে এলাকায় ফিরেছেন দেড় শতাধিক প্রবাসী। কিন্তু সম্প্রতি ইতালি ফেরত দুই বাংলাদেশির শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্তের পর উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন নড়িয়াবাসী।

স্থানীয়দের হিসাব মতে, জেলার ৭০ থেকে ৭৫ হাজার মানুষ ইতালিতে বসবাস করেন। যার মধ্যে ৮০ ভাগই নড়িয়ার। ইতালিতে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির পর দেশটি থেকে নড়িয়ায় ফিরতে শুরু করেন প্রবাসীরা। গ্রামের বাড়িতে আসার পর হতে তারা সবার থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করছেন। আর ঝুঁকি এড়াতে স্বজনকে কাছে পেয়েও ১৪ দিন নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখছেন পরিবারের সদস্যরাও। দেশে ফেরা এসব প্রবাসী বলছেন, বিমানবন্দরে কোনো ধরনের স্বাস্থ্য পরীক্ষাই হয়নি তাদের। এছাড়া পুনরায় ইতালিতে ফেরা নিয়েও দুশ্চিন্তায় আছেন অনেকে। নড়িয়ায় ফেরা এসব প্রবাসীর কথা মাথায় রেখে জেলা সদর হাসপাতালে পাঁচ শয্যার আইসোলেশন ইউনিট খোলা হয়েছে। কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে এক শ শয্যা। সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার সুমন কুমার পোদ্দার বলেন, ‘এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত কোনো প্রবাসী রোগী পাওয়া যায়নি বা তাদের স্বজনদের কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে খবর পাইনি।’হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মনির হোসেন খান বলেন, ‘ইতালি ফেরত নড়িয়ার এক ব্যক্তি হাসপাতালে এসেছিলেন। তার মাঝে কোরোনাভাইরাসের কোনো উপসর্গ পাওয়া যায়নি। তাকে কমপক্ষে ১৪ দিন আলাদা ঘরে থাকতে বলা হয়েছে। জেলার সিভিল সার্জন এসএম আব্দুল্লাহ আল মুরাদ বলেন, ‘ইতালি থেকে ১৪ দিনের ভেতর যারা এসেছেন তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে যাতে ঘর থেকে না বের হন। এছাড়া, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ প্রতিটি বিদ্যালয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো ও লিফলেট বিতরণ করা হবে।’সূত্র-ইউএনবি

আজকের বাজার/আখনূর রহমান