উত্তরায় সহস্রাধিক অবৈধ সাইনবোর্ড অপসারণ

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশেনের (ডিএনসিসি) উত্তরা এলাকায় চলমান অবৈধ সাইনবোর্ড উচ্ছেদের দ্বিতীয় দিনে আজ ১ হাজার ৯০টি অবৈধ সাইনবোর্ড উচ্ছেদ করা হয়েছে।
উচ্ছেদকৃত সাইনবোর্ড নিলামে ২৫ হাজার ২৫০ টাকা বিক্রয় করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন অপরাধে ২৭টি মামলায় মোট ২ লাখ ২৯ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

অঞ্চল-৮ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবেদ আলীর পরিচালনায় উত্তরা আজমপুর থেকে হাউজ বিল্ডিং এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় ১৩০টি সাইনবোর্ড অপসারণ করা হয়। উচ্ছেদকৃত এসব সাইনবোর্ড নিলামে ৯ হাজার টাকা বিক্রয় করা হয়। এছাড়া মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৩টি মামলায় ১২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

অঞ্চল-৬ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিনের পরিচালনায় উত্তরা গাউছুল আজম এভিনিউতে উচ্ছেদ অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় ১১০টি অবৈধ সাইনবোর্ড অপসারণ করা হয়। উচ্ছেদকৃত এসব সাইনবোর্ড নিলামে ৫ হাজার টাকা বিক্রয় করা হয়। এছাড়া মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৭টি মামলায় ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল হামিদ মিয়ার পরিচালনায় মাসকট প্লাজা সংলগ্ন এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় ৩০০টি অবৈধ সাইনবোর্ড অপসারণ করা হয়। এছাড়া মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১টি মামলায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

অঞ্চল-১ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়নের পরিচালনায় কুড়িল ফ্লাইওভার থেকে যমুনা ফিউচার পার্ক পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় ২৫০টি অবৈধ সাইনবোর্ড অপসারণ করা হয়। উচ্ছেদকৃত এসব সাইনবোর্ড নিলামে ১১ হাজার ২৫০ টাকা বিক্রয় করা হয়। এছাড়া মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১১টি মামলায় ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

অঞ্চল-৭ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতাকাব্বীর আহমেদের পরিচালনায় জসিম উদ্দিন মোড় সংলগ্ন এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় ৩০০টি অবৈধ সাইনবোর্ড অপসারণ করা হয়। এছাড়া মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৫টি মামলায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।