পঞ্চগড়ে হলুদ চাষে কৃষকের মুখে হাসি

বাঙালিয়ানা খাবার তৈরিতে হলুদের ব্যবহার অত্যাবশ্যকীয়। আবার অল্প পরিশ্রমেই হলুদ চাষ করা সম্ভব। এ সুযোগটি পঞ্চগড়ের চাষীদের জন্য একটু বেশিই অনুকূলে। এ ভূমি উঁচু ও বেলে দোআঁশ মাটির হওয়ায় হলুদ চাষ ভালো হয়। বিশেষ করে বোদা ও দেবীগঞ্জ উপজেলার মাটিতে হলুদের বাম্পার ফলন হয়েছে। এতে হলুদ চাষেই হাসি ফুটে উঠেছে কৃষকের মুখে।
এবছর উপযুক্ত রোদ-বৃষ্টিপূর্ণ আবহাওয়ায় হলুদের চাষ আশানুরুপ হয়েছে। পঞ্চগড়ের হলুদ রঙে, গুনে ও মানে অতুলনীয় হওয়ায় দেশজুড়ে বেশ সুনাম রয়েছে। তাই এখানকার উৎপাদিত হলুদ স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানি করা হয়।
দেবীগঞ্জ উপজেলার দ-পাল ইউনিয়নের বিনয়পুর গ্রামের হলুদ চাষি নারায়ণ মাস্টার পরিবর্তন ডটকমকে বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ করলে লাখ টাকার হলুদ বিক্রি হয়। এতে বিঘা প্রতি প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা লাভ হয়।

হলুদ চাষি সোনা মিয়া, দেবেন্দ্র চন্দ্র পরিবর্তন ডটকমকে জানান, হলুদ চাষে কৃষি বিভাগের সহযোগিতা বাড়লে এবং সময়মতো তা পাওয়া গেলে আর্থিকভাবে আরো লাভবান হওয়া সম্ভব।
এ ব্যাপারে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. সামসুল হক বলেন, এবছর পঞ্চগড় জেলায় ৯০৫ হেক্টর জমিতে হলুদ চাষ হয়েছে। বৃষ্টির পরিমাণ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় এবং রোদের তাপ ভালো পাওয়ায় হলুদ চাষে কৃষকরা ভালো ফলন পাবে। হলুদ চাষে অনেক লাভবান হবেন জেলার কৃষকরা।
লাভবান এ ফসল উৎপাদনে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে স্থানীয় কৃষকদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা প্রদান করা হয় বলেও জানান তিনি।
পঞ্চগড়ে হলুদ চাষে কৃষকের মুখে হাসি
বাঙালিয়ানা খাবার তৈরিতে হলুদের ব্যবহার অত্যাবশ্যকীয়। আবার অল্প পরিশ্রমেই হলুদ চাষ করা সম্ভব। এ সুযোগটি পঞ্চগড়ের চাষীদের জন্য একটু বেশিই অনুকূলে। এ ভূমি উঁচু ও বেলে দোআঁশ মাটির হওয়ায় হলুদ চাষ ভালো হয়। বিশেষ করে বোদা ও দেবীগঞ্জ উপজেলার মাটিতে হলুদের বাম্পার ফলন হয়েছে। এতে হলুদ চাষেই হাসি ফুটে উঠেছে কৃষকের মুখে।
এবছর উপযুক্ত রোদ-বৃষ্টিপূর্ণ আবহাওয়ায় হলুদের চাষ আশানুরুপ হয়েছে। পঞ্চগড়ের হলুদ রঙে, গুনে ও মানে অতুলনীয় হওয়ায় দেশজুড়ে বেশ সুনাম রয়েছে। তাই এখানকার উৎপাদিত হলুদ স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানি করা হয়।
দেবীগঞ্জ উপজেলার দ-পাল ইউনিয়নের বিনয়পুর গ্রামের হলুদ চাষি নারায়ণ মাস্টার পরিবর্তন ডটকমকে বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ করলে লাখ টাকার হলুদ বিক্রি হয়। এতে বিঘা প্রতি প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা লাভ হয়।

হলুদ চাষি সোনা মিয়া, দেবেন্দ্র চন্দ্র পরিবর্তন ডটকমকে জানান, হলুদ চাষে কৃষি বিভাগের সহযোগিতা বাড়লে এবং সময়মতো তা পাওয়া গেলে আর্থিকভাবে আরো লাভবান হওয়া সম্ভব।
এ ব্যাপারে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. সামসুল হক বলেন, এবছর পঞ্চগড় জেলায় ৯০৫ হেক্টর জমিতে হলুদ চাষ হয়েছে। বৃষ্টির পরিমাণ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় এবং রোদের তাপ ভালো পাওয়ায় হলুদ চাষে কৃষকরা ভালো ফলন পাবে। হলুদ চাষে অনেক লাভবান হবেন জেলার কৃষকরা।
লাভবান এ ফসল উৎপাদনে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে স্থানীয় কৃষকদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা প্রদান করা হয় বলেও জানান তিনি।
আজকের বাজার : সালি / ১৫ নভেম্বর ২০১৭