পুঁজিবাজার স্টেকহোল্ডারদের কর হারে সমতা আনতে হবে

ড. এম মোশাররফ হোসেন:

পুঁজিবাজার নিয়ে কেউ যদি আশংকা করে থাকেন তাহলে আমি বলতে চাই, আশংকা আসলে নেই। হয়তো কিছু কারেকশন হতে পারে, যেটা মার্কেটের একেবারে ন্যাচারাল ফেনোমেনা। যেটা হয়েই থাকে, এটা হওয়া উচিতও বটে। ক্রমাগতভাবে আমরা আপও চাই না, আবার ডাউনও চাই না। তো এখন মার্কেট যে পর্যায়ে আসছে বা যাচ্ছে, এটা হয়তো অনেকে বলতে পারেন যে, আরেকটা হয়তো ডাউন ট্রেন্ড আসতে পারে, মেজর হতে পারে সেটা। আমি সেটা মনে করি না, আমি বিশ্বাস করি যে এটা হয়তো কিছু কারেকশন হতে পারে অল্প কিছু সময়ের জন্য। আবার হয়তো এটা ভালো দিকেই যাবে এবং মার্কেট ভালো থাকবে বলেই আমরা বুঝতে পারছি।

২০১০ এর পর থেকে প্রায় সাত বছর, যেটা এত লম্বা হওয়ার কথাও ছিলো না। মার্কেটে এই সময়ের মধ্যে অনেক ভালো ভালো স্টক এসেছে, সব মিলিয়ে মার্কেটের ডেপথও বেড়েছে। অনেক নতুন প্রোডাক্ট এসেছে এবং ভালো ভালো রিফর্ম হয়েছে। আমাদের টোটাল মার্কেটের রেগুলেশন এন্ডের যে কাজগুলো সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন করেছে ভালো হয়েছে। ২০১৫ সালে খুব র‌্যাডিকেল চেঞ্জ এসেছে লিস্টিং রেগুলেশনে, ডেটস-এর উপরে রেগুলেশনটা রিফর্মিশিং করা হয়েছে। তারপর ভেঞ্চার ক্যাপিটালের যে রুলসগুলো আছে, এখন পর্যন্ত অনেকগুলো কিন্তু সংস্কার হয়েছে। সব মিলিয়ে বাজারে একটা চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স অবস্থা আছে। এখন পর্যন্ত আমরা এই অবস্থা দেখতে পাচ্ছি । হয়তো এখানে আরও কিছু কাজ করার আছে। সেই কাজগুলো আমাদের খুব পজিটিভলি এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

কর হারে বৈষম্য ব্যবস্থা
পুঁজিবাজারে ট্যাক্স রেটে ডিসক্রিমিনেশন রয়েছে, ভেরি ভিজিবল ডিসক্রিমিনেশন। মার্চেন্ট ব্যাংক দিচ্ছে ৩৭.৫%, অ্যাসেট ম্যানেজার দিচ্ছে ১৫%। আবার স্টক ব্রোকাররা দিচ্ছে ৩৫%। অথচ একই মার্কেটে আমরা কাজ করছি। প্রোডাক্টের ডাইমেনশন হয়তো একেকটা একেক রকমের, কিন্তু ক্যাপিটাল মার্কেটেই তো। এটাকে আমরা সমতায় আনার জন্য খুব আবেদন করছি, যাতে এটা সিমিলার হয়। ৩৭.৫% হলে সবার জন্য ৩৭.৫%, ১৫% হলে সবার জন্য ১৫%, ৩৫% হলে সবার জন্য ৩৫%, অথবা মাঝামাঝি একটা জায়গায় ফিক্সড-আপ হতে পারে, সবার জন্য যেমন ২৫% । তো এই কর বৈষম্যের বিষয়টা বাজেটের আগে আমাদের ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট প্রোপোজালেও থাকে। কর্তৃপক্ষ প্রোপারলি এইটা নিয়া নোটিশড হন কি না, আমার সন্দেহ আছে।

কর্পোরেট ট্যাক্স সিমিলার হলে বাজারের জন্য কী সুবিধা
এটা তো প্রথমেই একটা ডিসক্রিমিনেশন। এই ডিসক্রিমিনেশন যখন ইরোড হবে তখন ডেফিনেটলি এটা সবার কাছে একটা কমফোর্ট ফিলিং থাকবে। ধরেন আমি প্রফিটই করতে পারছি না, সেখানে অল্প একটু প্রফিট করলেই ৩৭.৫% ট্যাক্স দিতে হচ্ছে। আমার কারও সাথে শত্রুতা নেই, কারণ সবাই তো মার্কেটে একসাথেই কাজ করছে, মার্কেট মেকার হিসেবে কাজ করছে ইনডাইরেক্টলি। তাই টাক্স আইনে সবাইকে সমানভাবে বিবেচনা করা উচিত। সেেেত্র এটা আমাদের হতাশ করে যে ৩৭.৫% ট্যাক্স, যেখানে আমি প্রফিটই করতে পারছি না। আমি তো মনে করি যে, এই তিন মাধ্যম ট্যাক্স দেয়ার মতো অবস্থায় যেহেতু নাই, খালি খালি ৩৭.৫% ট্যাক্স রেট বলে এটা কিন্তু একটা লিমিটেড ম্যাসেজও বলা যায়। সেখানে সরকার যদি এরকম বলে দেয় যে, না ঠিক আছে আমি ট্যাক্স হলিডে দিয়ে দিবো। তাহলেও সরকারের রেভিনিউ লস হবে না, কিন্তু একটা পজিটিভ ম্যাসেজ তো মার্কেটে যাবে যে, ‘গভর্নমেন্ট ইস থিংকিং টু প্রোমোটিং দ্যা ক্যাপিটাল মার্কেট’। এটা কিন্তু বলা যায় ইনডিফারেন্ট লাইক সিচ্যুয়েশন, যে আমি এরকম একটা প্রিভিলেজ দিলাম, সেটাতে আমার কোনও কস্ট কিন্তু হচ্ছে না, গভর্মেন্টের ট্যাক্সের কারণে। এই জিনিসটা আসলে আমরা ফিল করছি যে, পলিসি মেকারদের কাছে আমরা বোধ হয় মেসেজটা ঠিকমতো দিতে পারছি না।

এ বছর আমরা দেখলাম যে সরকার বিভিন্ন বাজেট পাশ করলেন এর মধ্যে কারো কারো জন্য ২০%, আর কারো নেই। তো কর্পোরেট বিজনেসের ক্ষেত্রে সবার জন্য ভ্যাট মিনিমাম ২২-২৫% হলে ভালো হয়। বাজার স্টেকহোল্ডার, মার্কেট মেকারের মাধ্যম হিসেবে যারা কাজ করে, যেমন মার্চেন্ট ব্যাংক ,অ্যাসেট ম্যনেজমেন্ট কোম্পানি,স্টকব্রোকার,অল্টারনেটিভ ফান্ড ম্যানেজার,ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সবার ট্যাক্স ২২-২৫% এ মধ্যে একটা সম অবস্থায় থাকা উচিত। কারণ কোথাও ২০% আছে আবার কোথাও ৭.৫০০% আছে। এটাকে কমিয়ে যদি সবার জন্য সমানভাবে করা যায় তাহলে সরকারের কোন ক্ষতি হবে না।

বৈষম্য আরো আছে….
আরেকটা ডিসক্রিমিনেশন,এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। এটারও অবসান হওয়া উচিত। ধরেন আমি যদি ইনভেস্ট করতে পারি তাহলে কী হলো? মার্কেটে তা কিছুটা হলেও ট্রেড কন্টিবিউশন করবে। আমি তো একজন ব্যক্তির কথা বললাম সেখানে তো প্রায় ৫৭ ব্যক্তি আছে। এদের এক জনের ওয়েজ লেভেল একেক রকম এবং দে নো ভেরি ওয়েল। তিনি এই মার্কেটেই কাজ করছেন। কিন্তু এই মার্কেটকে সে কন্ট্রিবিউট করতে পারছে না; আমি সেভাবেই দেখবো এটা। সে তো মাকের্টকে কন্ট্রিবিউট করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। রিসেন্টলি আমরা ইন্ডিয়াতে ভিজিট করেছি। সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন, দে হ্যাভ অ্যারেনজ দিস ভিজিটস । সেখানে আমরা সেভিতে জিজ্ঞেস করলাম যে তারা এটা এ্যালাও করছে কিনা? উনারা এটাকে এ্যালাউ করছে। ওনলি দেয়ার আর সাম বারস। মার্চেন্ট ব্যাংক যে ইস্যুটা ম্যানেজ করবে সেটাতে যদি উনারা ইনভেস্ট করতে চায় দ্যাট হ্যাজ টু বি আফটার কোজ, এ টুকুই। আদারওয়াইজ কিন্তু আপনার সব জায়গায় ইনভেস্ট করতে পারছে। আমাদের দেশে তো সিকিউরিটি ব্রোকারেরা এমডিরা করতে পারছেন,অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের এমডিরাও করতে পারছেন, মার্চেন্ট ব্যাংকের এমডিরা করতে পারছেন না। কর্তৃপক্ষ হয়তো এইভাবে চিন্তা করছে তারা যেহেতু ইস্যু নিয়ে কাজ করছেন, ওকে ফাইন, তাদেরকে না দিলেই বেটার। এটাকে শুধু একটুখানি ফাইনটিউন করে নিলেই হতো। মার্চেন্ট ব্যাংক যে ইস্যুটা করবে সে ওখানে ইনভেস্ট করতে পারবে না আবার করতে পারে অথবা করতে গেলে ডিসকোজ করে করতে হবে। আদার দ্যান দ্যাট, হি ক্যান্ট ইনভেস্ট হেয়ার। তাছাড়া আপনি ইনসুরেন্স কোম্পানিতেও ছিলেন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এমডিরা করতে পারেন কিনা,ব্যাংক বা এফডিএফাআইয়ের এমডিরা বাজারে ইনস্যরেন্স করতে পারে কিনা? হ্যাঁ তারাও পারে। শুধুমাত্র মার্চেন্ট ব্যাংকের জন্য কি করতে হবে? একটা লজিকই হতে পারে যেহেতু আমরা ইস্যু নিয়ে কাজ করি এখানে হয়তো কমপ্লিট ফিটনেসটা থাকতে পারে সেহেতু সেটাকেই একটা এ্যাসেস করা যায় যে আমার যে ইস্যুতে ইনভেস্ট হয়েছে সেটাও আমি ইনভেস্ট করতে পারব না আর এখন এ্যালাও করলেও সেটাকে আমি ডিসকোজ করে নিলাম যে আমি ইনভেস্ট করতে চাই। অন্য সকল ব্যাংকের এমডিরা যদি দিতে পারে তাহলে মার্চেন্ট ব্যাংকের এমডি কেন দিতে পারবে না? সেও দিতে পারবে সেক্ষেত্রে যে এই ব্যাংকের শেয়ার আছে কিনা বা সরকারের কাছে কর্পোরেট ব্যাংকের শেয়ার রির্পোট দিতে হবে যে আমাদের শেয়ার আছে কি না। তাছাড়া এভাবে একেবারে নিষেধ নেই যে সে দিতে পারবে না। দিতে হলে তাকে এ সকল নিয়ম মেনেই দিতে হবে। সেটা ডিসকোজ করতে হচ্ছে কিন্তু ওনাকে বের করা হয়নি।

এখানে ইনডিরেক্টলি সর্টটাম, মির্টরাম,লংটাম যে প্লানটা দিয়েছিনেল ফাইন্যান্স মিনিষ্টার,প্রাইম মিনিষ্টারের অনুরোধে যেটা করতে হয়েছিল এবং সবার কাছ থেকে ইনপুট নিয়েই করতে হয়েছিল সেখানে মার্ছেন ব্যাংক গুলোকে ক্যাপিটালের দিক থেকে স্ট্রং করার জন্য পাøন ছিল। সে ক্যাপিটাল টা কিভাবে আসবে ? একটা হলো ইসপন্সার দিবে আরেকটা ইনডিরেক্টলি ঐখানে একটা পভুকেশন আছে যে তারা যেন ক্যাপিটাল মার্কেট থেকে টাকা উঠায় সেটা তো হয়েছে। আইন দিয়ে কিন্তু কোথাও নিষেধ কা হয়নি কিন্তু ইসক্রিটটা এভাবে থাকছে যে আমরা তাদেও লিষ্টেট হতে দেব না এটা অব দি রের্কড এটা আসলে আমরা মনে করি যে এটা হওয় উচিত না একটা ফেস ভ্যালুতেও হতে পারে। যেমন আমার কোম্পানীর কিছু ডেন্ট আছে, আমি যে লোন দিয়েছি রিকোভারির দিক থেকে কিছু সিচুয়েশন আছে এবং যাদেও প্রসপেক্ট আছে যারা লোন দিয়ে এতোটা ইনজুর না তাদের ফেস ভ্যালুতে আসতে পারে এসে যদি ক্যাপিটাল বাড়ে তাহলে ক্যাপিটাল মার্কেটে আসতে পারে ইনবেস্ট করলে কোম্পানীটা ষ্ট্যান্ডেড হবে ক্যাপিটাল মার্কেটও ভালো হবে, মার্কেটের ডেট বাড়বে সব মিলিয়ে এটা আসলে করার মতোই নেগেটিভ দিকটা খুব কম হবে, পজিটিভ দিকটাই বেশি এবং সরকারও কিন্তু ইনডিরেক্টলি চেয়েছিল ে মার্চেন ব্যাংক গুলোর যাতে ক্যাপিটাল ষ্ট্যান্ডেড করা হয় এর পরে তো আর খুব বেশি নাড়াচাড়া দেখি না এ ব্যাপারে ভাববার সময় নেই। আমাদের মার্কেটে ভলিয়ম বাড়াতে হবে ভলিয়ম না বাড়ালে মার্কেটের সিষ্টেম এভিলিজটা কমে যাবে । এটা বাড়াতে হলে সিকিউরিটি ব্রোকার, মার্চেন ব্যাংক ফি বেইজ ইনকামটা বেশি সব জায়গাই ক্রাইম করতে হবে যে ভলিয়ম বাড়াতে হবে। এটার জন্য কিছু নিই প্রোড্ক্ট আনতে হবে এর মধ্যে ম্যাচিং হয়ে আছে ইউ সুড থিংক না হলে আমরা খুব পিছনে পড়ে যাবো। আমাদের আর্মস ল্যান্ডের দেশ গুলো আছে তারাও এটা ইনডাক্টেড করেছি। বিশেষ করে ইন্ডিয়াতে তে এটা করেছেই আগে ছিল এদের কমোডেটিভ ডেরিটেটিস টু থাউজেন ইন্টারেসটিভ ডেরিবেটিভস, কারেন্ট ডেরিগেটিবস তো আমরা এ গুলেেিত না গেলাম। আমি এই টুকু বলতে পারি যে ইন্ডিয়ার যে রুল গুলো রয়েছে সেগুলোই আমরা নিতে পারি। সেখানে একটা জায়গায় এইটুকু কাজ করা যায়, আমি এই মাকেটে কোন কোন ইকুইটিকে লিষ্টেট হতে দেব সেটা আমি সকান বা পাইলোটিং করে নিলাম যেগুলো ভালো কোম্পানী তাদেরকে ইস্যু করলে লস হবে না বা লস হওয়ার সম্ভবন াকম থাকবে সেখান থেকে দুটি কওে লিষ্ট করে এখন আমরা চিন্তায় পড়ে যাই যে ডিম আগে ন্ মুরগি আগে। আগে কি রেডি হব নাকি না আগে জিনিসটা হবে। জিনিসটা হওয়ার ক্ষেত্রে আমি ছোট করেও শুরু করতে পারি যেমন আমি পাইলোট প্রজেক্ট ৬ মাসের জন্য নিলাম ইট ইজ ফেইলিং অন ওকে ফাইন কাট অফ অর যদি আমি সাকসেসফুলি হই ইন দি ক্যাপিটাল মার্কেটে ইনবেস্টরাও হ্যাপি আছে সেক্ষেত্রে লিষ্টেট আরও বাড়াবো যেখানে কোম্পানী আরও ভালো হয়। ডেরিভেটিভ মার্কেটে আবার দুটো ব্রাঞ্চ আছে একটা হচ্ছে ফরওয়ার্ড আরেকটা অপসন। আমি অপসনে গেলাম না ফরওর্য়াড যেটা সিমপুল কন্ট্রাক্ট সেটাতে আমি যেতে পারি। যেমন ফলোয়িং মি নেভার ইজ কান্ট্রি টেক দিস মেকার যে এটা আমাদের চিন্তা করা উচিত যে উনি আমাদের এটা করে দিয়ে গেছেন।

আমি যদি এটা করে দিয়ে যাই তাহলে অন্য কেই কিন্তুু এসে বলতে পারবে না যে এটা আমি করেছি
৬। এটা তো আপনি এমএনসির কথা বললেন এটা কেন আসছেনা । এ রকম অনেক লোকাল কোম্পানী আছে যারা অনেক ভালো করছে। হাই নেটওর্য়াক দি কোম্পানী এরা না আসার পেছনে কিছু কারন আছে। আমরা যখন মার্কেটিং করতে যাই এর মধ্যে কিছু কিছু পাই। এর মধ্যে একটা হচ্ছে যে ওনাদের এটা হেইজি ধারণা আছে কিয়ার না. আরেকটা হচ্ছে যে জেনারেশনে যে একটা জিনিস বিল্ড হয়েছে এটার শেয়ার আরেক জনকে দিতে চাচ্ছে না। যদিও এটা দিলেই তাদের সুবিধা বেশি হবে আর এটার সুবিধা অনেক বেশি, ফিউচার পর্যন্ত এটার স্সাটেন এ্যাভিলিটি আসে তারপর ত্রানজিট সুবিধা আছে উইন উইন সিচুয়েশনে যাওয়ার। তো এটা আসছে না প্রথমত না বোঝার কারনে দ্বিতীয়ত তিনি চান না যে আমার দাদা করে দিয়ে গেছেন এতো বড় একটা গ্রুপ এটার বাইরে কেন একটা শেয়ার থার্ড হচ্ছে হ্যাচার ফিল করেন যে জিএম করতে হবে সেখানে তো দেখি এরকম প্রশ্ন হয়,রেগুলেটরকে রিপোর্ট করতে হবে, আমাকে ভালোভাবে অর্জন নিতে হবে এই সব জিনিস গুলো তাদেরকে একটা ফেয়ার ক্রি কওে কারনে তাদেরকে আনতে পারে না। নাম্বার ফোর হচ্ছে তাদের নিড না বা এক্সপ্রেশন করার আর কোন প্রয়োজন মনে করছেন না।যেমন অনেকেই আছে যে তাদেও এতো নেটওয়ার্ক তাদেও আসা উচিত তো ওরা মনে করছেন যে তাদের দরকার নেই এই ৪-৫ টা কারনেই ভালো ভালো কোম্পানী গুলো আসছেনা আর এমসি গুলোকে আইন করে আনা উচিত। দে আর ডুয়িং ভেরি গুড এ্যানি অর কান্টি,সেনডিং অল দি প্রফিট। আমাদের বাজারের গভীরতা বাড়ানোর জন্য অবশ্যই মার্কেট মেকার হিসাবে যারা কাজ করে তাদের সবার ট্যাক্্র সমান হওয়া উচিত এবং ডেরিবেটিসকে অচিরেই ইন্টিডুজ করা। মার্চেন্ট ব্যাংকের এমডিদেরকে ইনবেস্ট করতে দেওয়া উচিত।

ড. এম মোশাররফ হোসেন
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও
প্রাইম ফিন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড