প্রার্থিতা ফিরে পেতে খালেদার রিটের আদেশ মঙ্গলবার

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিন আসনেই নিজের প্রার্থিতা বাতিলে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে দায়ের করা বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার রিটের শুনানি শেষ হয়েছে। আদেশের জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করেছে আদালত।

সোমবার, ১০ ডিসেম্বর বিচারপতি সৈয়দ রিফাত আহমেদ ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবীরের বেঞ্চে রিটের ওপর শুনানি হয়। শুনানিতে খালেদার পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এজে মোহাম্মাদ আলী, নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।

খালেদা জিয়ার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, ‘আমরা ন্যায়বিচার পাবো বলে আশাবাদী। যদি না পাই তাহলে আপিল বিভাগে যাবো।’

এর আগে রোববার সকালে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় খালেদা জিয়ার পক্ষে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির রিটটি দায়ের করেন।

উল্লেখ্য, শনিবার খালেদা জিয়ার মনোনয়ন বাতিলে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্ত বহাল রাখে নির্বাচন কমিশন। পাঁচজন কমিশনারের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্তে খালেদা জিয়ার মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয়।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লড়ার জন্য ফেনী-১, বগুড়া-৬ ও বগুড়া-৭ সংসদীয় আসনে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। কিন্তু দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত হওয়ায় সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা তার মনোনয়নগুলো বাতিল করে দেন। তথ্য-ইউএনবি

আজকের বাজার/এমএইচ