বেসিক ব্যাংক অর্থ কেলেঙ্কারি

বেসিক ব্যাংকের সাবেক এমডি-ডিএমডির সম্পদ খুঁজতে হাইকোর্টের  নির্দেশ

বেসিক ব্যাংকের অর্থ কেলেঙ্কারির ঘটনায় সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফখরুল ইসলাম ও উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুস সোবহানের সম্পদের তথ্য অনুসন্ধান করতে দুদককে নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। বুধবার ১০জানুয়ারি শুনানি শেষে  এ নির্দেশ দেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের বেঞ্চ। এক মামলায় ফজলুস সোবহানকে জামিন দেয়া হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন খুরশীদ আলম খান ও সৈয়দ মামুন মাহবুব। আসামিদের পক্ষে ছিলেন রোকনউদ্দিন মাহমুদ।

বেসিক ব্যাংকের প্রায় চার হাজার কোটি টাকা ঋণ বিতরণে অনিয়মের ঘটনা ধরা পড়ার পর ২০১৪ সালে কাজী ফখরুলকে অপসারণ করা হয়। এরপর ডিএমডি ফজলুস সোবহান সাময়িকভাবে এমডির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটির ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় ২০১৫ সালের ২১-২৩ সেপ্টেম্বর ১৫৬ জনকে আসামি করে মতিঝিল, পল্টন ও গুলশান থানায় ৫৬টি মামলা করে দুদক। কাজী ফখরুল ইসলামকে ৪৮টি এবং ফজলুস সোবহানকে ৪৭টি মামলার আসামি।

১৫৬ জন আসামির মধ্যে বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তা ২৬ জন। বাকি ১৩০ জন আসামি ঋণগ্রহীতা ৫৪ প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী ও সার্ভে প্রতিষ্ঠানের।

ব্যাংকটির সাবেক উপ ব্যবস্থাপনা কনক কুমার পুরকায়স্থ, কনক কুমার পুরকায়স্থকে ২৩টি এবং উপ পরিচালক এ মোনায়েম খানকে ৩৫টি মামলায় আসামি করে দুদক।

আজকের বাজার:এসএস/১০জানুয়ারি ২০১৮