১২ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তথ্য মন্ত্রণালয়ের এপিএ স্বাক্ষর

তথ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ১২টি দপ্তর ও সংস্থাকে ফলমুখী কার্যক্রম পরিচালনায় উৎসাহিত করতে ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর হয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের উপস্থিতিতে সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে তথ্যসচিব আবদুল মালেকসহ অধীনস্ত ১২টি প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ জাতীয় সংবাদ সংস্থার পক্ষে প্রথমে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
পরে বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন-অর-রশীদ, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহিন ইসলাম, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. জাকির হোসেন, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক বিধান চন্দ্র কর্মকার, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল করিম, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী মো. আজহারুল হক, তথ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত প্রধান অফিসার ফায়জুল হক, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব শাহ আলম ও ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান নিজামুল কবীর নিজ নিজ সংস্থার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এ চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে তথ্য মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাজের গতি ও জবাবদিহিতা বাড়বে আশা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে যথাযথ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন কর্মসম্পাদন পরিকল্পনা তথ্য মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাজে গতি ও জবাবদিহিতা আনতে সহায়তা করে।
তথ্য মন্ত্রণালয় মূলত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করে থাকে কিন্তু এর অধীনস্থ দফতর ও সংস্থাগুলোর কার্যক্রম সরকার তথা গোটা দেশের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে থাকে।