আকর্ষণীয় করা না গেলে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি আরও কঠিন হবে

মোহাম্মদ সালেহ আহমেদ : বেসিকেলি আমরা যখন আইপিওতে কাজ করি সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা ফেস করি আমরা কোনো ইস্যুয়ারি কোম্পানির কাছে গেলে মেক্সিমাম ক্ষেত্রে দেখা যায় যে তারা আইপিওতে আসাতে খুব একটা ইন্টারেস্ট ফিল করে না। তার অনেকগুলো কারণ আছে। যেমন-এরমধ্যে আইপিও আসা নিয়ে দীর্ঘসূত্রতা, তারপরে কোম্পানিগুলোর ভ্যাট ট্যাক্স নিয়ে কিছু জটিলতা থাকে।

তাদের একাউন্স নিয়ে কিছু জটিলতা থাকে। যেগুলোকে ওভারকাম করে ভাবা করে ভাবা আইপিওকে যদি আমরা আনতে চাই না ক্ষেত্রে ২/৩ বছর লেগে যায় শুধু মাত্র কোম্পানিগুলোর কাগজপত্রঠিক করতেই।

তারপরও তাদের মধ্যে অনেকগুলো জটিলতা যেমন থাকে যেমন তাদের স্পন্সর শেয়ার যেরকম শেয়ার হোল্ডার যারা আছে তাদের কেউ ইনটারেস্টেট হয় আবার কেউ ইনটারেস্টেট হয় না। তারা মোটকথা হলো তারা সবগুলো ডাইরেক্টর কখনই একমতে আসতে পারে না যে তারা আইপিওতে আসবে এবং আসার পর কি কি করবে?

আপনি দেখবেন যে ২০০৫ এর ২ এ আমাদের একটা কলাম আছে যেখানে উনারা ঠিকই করতে পারে না যে উনারা বিজনেসটা কি করবে? কোথায় কোনদিকে যাবে বা কোনদিকে গেলে তাদের কোম্পানিটা প্রফিটেবল হবে এগুলো নিয়ে তারা দোদল্যমনতায় থাকে। আরেকটা যেটা বড় প্রবলেম হলো ইস্যুমেনেজমেন্টের যে দীর্ঘসূত্রতাটা আমরা যখন এসোসিয়েট গাইডলাইনস ফলো করে যে ইস্যুটা যখন জমা দেই ওর মাধ্যমে দেখা যায় যে কিছু লেকেনস থাকে যেগুলোকে ফুলফিল করতে গিয়ে ওদের যে টাইম বা ইনডিংসটা থাকে ওরমধ্যে আমরা ঠিকমতো কাজ করতে পারি না। তো ওগুলো আস্তে আস্তে অনেক এসইও অনেক নামানো হয়েছে তারাও চেষ্টা করছে বাজারে যাতে ভালো ভালো ইস্যু আসে এবং আমরাও আমাদের রেন্ডা থেকে এটা মেডিকেট করার চেষ্টা করছি

যাতে একটা আইপিও সুন্দর এবং সহজভাবে বাজারে আনা যায়, এবং সেই অনুযায়ী আমরা আমাদের যারা ক্লাইন্ট আছে তাদেরকে আমরা প্রপারলি গাইডলাইন দিয়ে থাকি। আর একটা বিষয় হলো স্পন্সররা মনে করে যে আমি যদি বাজারে আসি তার কর্তৃত্বটা নষ্ট হয়ে যাবে। এ কর্তৃত্বটাই তারা ছাড়তে চায় না। একচ্যুয়েলি ওনারা মনে করছে যে কর্তৃত্বটা তাদের নষ্ট হয়ে যাবে কিন্তু প্রেকটিক্যালি কিন্তু তাদের কর্তৃত্বটা নষ্ট হয় না। তারা তো বোর্ডে, বোর্ডে তারাই থাকে। আর আমরা যারা সাধারণ শেয়ার হোল্ডার যারা আছে তাদেরকে কিন্তু বোর্ডে সেরকম কোনো পর্টিসিপিশন নাই। তো আমার মনে হয় তারা যদি এ জিনিসগুলোকে আস্তে আস্তে তাদের এ ইয়াটা দূর করতে পারে তাদের যে হিনোমন্যেতাই আমি বলবো তাদের কে এটা। কারণ তারা মনে করছে যে তাদের কর্তৃত্বটা এখানে নষ্ট হবে । তারা বাজারে আসলে তাদের কাছে অনেক বেশি জবাবদিহী করতে হয়। এ জিনিসগুলোকে যদি আমরা আনুষাঙ্গিকভাবে তাদেরকে বুঝাতে পারি, বিভিন্ন কোম্পানিতে গিয়ে। আমরা চেষ্টা করছি, আমরা আশাবাদি কারণ গভমেন্টের কিছু এসেমটিভ আছে যেমন একটা কোম্পানি আইপিএতে আসলে যে টেক্সরেট হয় আর  নরমাল থাকলে যে টেক্সরেট হয় ওখানে বিস্তর ফারাক আছে। তো এই জিনিসগুলো চিন্তা করে তারা যদি বাজারে আসে এবং তারা যদি তাদের একটি নির্দিস্ট পারসন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ছেড়ে দেয় , তো উনি যেমন উপকৃত হবেন আমরা যারা সাধারণ বিনিয়োগকারী আছি তারাও উপকৃত হবো। আমরা আশাবাদি যে আইপিও-এর যে প্রবলেমগুলো আছে ওগুলো অলরেডি অনেকগুলো আমরা সমাধান করতে পেরেছি। এসএসসিও অনেক বেশি পজেটিভ এ জিনিসগুলোকে যাতে সুন্দরভাবে গুছিয়ে আমরা বাজারে নিয়ে আসতে পারি। এজন্য অনেকগুলো গাইডলাইন ইতোমধ্যে অলরেডি করেছে । আপনি জানেন ..বুকবিল্ডিংয়ে নতুন আইনকানুন করেছে যে কারনে অনেকগুলো আইপিও যেগুলো পাইপলাইনে আছে বুকবিল্ডিংয়ের মাধ্যমে আসার কথা সেগুলোও চলে আসছে এবং আসবেও ফিউচারে।

আমার দৃষ্টিতে আপাতত যদি যে জিনিসগুলো বললাম এগুলোকে যদি আমরা সুন্দরভাবে এডুকেট করতে পারি তাহলে বাজারে ভালো আইপিও আসা সম্ভব।

এ্যাকচ্যুইলি হয়েছে কি দীর্ঘসূত্রতা- যেমন কোম্পানির মধ্যে কিছু প্রবলেম থাকে, আমাদেরও.. হলো কিছু থাকে আবার এসএসিওতে আপনি জানেন  লোকবলের একটু ঘাটতি আছে। যদি এসএসিও লোকবলটাকে. আরো স্ট্রং .হিউম্যান রিসোর্সটাকে আরও স্ট্রং করে এবং কারণ আপনি জানেন অনেকগুলো আইপিও এসএসইওতে জমা আছে যেগুলো উনারা লোকবলের কারণে প্রপার ম্যানপাওয়ারের কারণে এগুলা বাজারে উনারা ঠিকমতো এন্টারটেইন করতে পারছে না।

উনারা যদি এই জিনিসগুলোকে সুন্দরভাবে এড্রেস করে ওই অনুযায়ী কাজ করে তাহলে আমার ধারনা বাজারে অনেক ইস্যু আসবে খুব কম সময়ের মধ্যে। প্রথম দিক থেকে অতো ইস্যুনাল .ক্যাপিটাল লিমিটেডের দিকে অতো ঝোঁক ছিল না আমাদের। গত বছর থেকে, গত ২ বছর ধরে আমরা ইস্যুনাল লিমিটেডের দিকে।

আমরা যেটা বলি যে আমাদের যেটা তার জন্য যে ধরনের আমাদের ম্যানপাওয়ার স্ট্রং ম্যানপাওয়ার আছে। মার্কেটে আনার জন্য যা যা করা লাগে সেই ফেসেলিটি দেয়ার জন্য ধরনের ম্যানপাওয়ার লাগবে সেটা আমাদের আছে। আর এছাড়াও আমরা চেষ্টা করছি আরও কিছু বাজার থেকে আরও কিছু ভালো ছেলেপেলে নিয়ে ভালো ছেলেপেলে নিয়ে আইপিওকে আরো স্ট্রং করার জন্য।

কাজ করার জন্য। আমরা হোপফুল আমরা এ বছর ২/৩টা ইস্যু নিয়ে আসবো। আগামী বছর কাজের গতিকে আরো বেগবান করবো আইপিও বাজারে আনার জন্য।আমরা যেটা বলি যে আমাদের যেটা তার জন্য যে ধরনের আমাদের ম্যানপাওয়ার স্ট্রং ম্যানপাওয়ার আছে। মার্কেটে আনার জন্য যা যা করা লাগে সেই ফেসেলিটি দেয়ার জন্য যে ধরনের ম্যানপাওয়ার লাগবে সেটা আমাদের আছে। আর এছাড়াও আমরা চেষ্টা করছি আরও কিছু বাজার থেকে আরও কিছু ভালো ছেলেপেলে নিয়ে

ভালো ছেলেপেলে নিয়ে আইপিওকে আরো স্ট্রং করার জন্য। কাজ করার জন্য। আমরা হোপফুল আমরা এ বছর ২/৩টা ইস্যু নিয়ে আসবো। আগামী বছর কাজের গতিকে আরো বেগবান করবো আইপিও বাজারে আনার জন্য।

অতো ঝোঁক ছিল না বাজারে সেগুলো আসার কথা। যাতে করে  আমরাও উপকৃত হবো এবং অলরেডি অনেকগুলোর  কাছে ছেড়ে দেয় ছেড়ে দেয় মার্কেটে আসলে  পারতাম যায় না।

সেগুলো চলে আসছে ঝোঁক ছিল না ম্যানপাওয়ার স্ট্র আইপিওতে আসবে আসার পর কি কি করবে? আমরা যেটা বলি যে আমাদের যেটা তার জন্য যে ধরনের আমাদের ম্যানপাওয়ার স্ট্রং ম্যানপাওয়ার আছে। মার্কেটে আনার জন্য যা যা করা লাগে সেই ফেসেলিটি দেয়ার জন্য ধরনের ম্যানপাওয়ার লাগবে সেটা আমাদের আছে। আর এছাড়াও আমরা চেষ্টা করছি আরও কিছু বাজার থেকে আরও কিছু ভালো ছেলেপেলে নিয়ে

ভালো ছেলেপেলে নিয়ে আইপিওকে আরো স্ট্রং করার জন্য। কাজ করার জন্য। আমরা হোপফুল আমরা এ বছর ২/৩টা ইস্যু নিয়ে আসবো। আগামী বছর কাজের গতিকে আরো বেগবান করবো আইপিও বাজারে আনার জন্য।

মোহাম্মদ সালেহ আহমেদ
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড।