লন্ডনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

লন্ডনে বাংলাদেশ হাই কমিশন যথাযথ মর্যাদায় স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করেছে। করোনাভাইরাসের কারণে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নিয়ম মেনে এবার ভিন্ন আঙ্গিকে ও সীমিত পরিসরে দিবসটি উদযাপন করা হয়। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে হাই কমিশন জানায়, লন্ডনের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সকালে হাইকমিশন প্রাঙ্গনে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম কমিশনের কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার শহীদ পরিবারবর্গ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। পরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দেয়া বাণী পাঠ করা হয়।

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে ঘরোয়া পরিবেশে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত আলোচনায় হাইকমিশনার বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এবং ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সর্বোচ্চ ত্যাগের বিনিময়ে যে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, মুজিববর্ষে সে স্বাধীনতার বিশেষ তাৎপর্য বহন করছে। এ ঐতিহাসিক দিনে আমি জাতির পিতা ও তার শহীদ পরিবারবর্গ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। করোনাভাইরাসের প্রকোপ কমে যাওয়ার পর কোনো যথাযথ মর্যাদায় ও বর্ণাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডে প্রধান প্রধান শহরগুলোতে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করা হবে বলে আশাপ্রকাশ করেন হাইকমিশনার। সূত্র-ইউএনবি

আজকের বাজার/শারমিন আক্তার