১৫ প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ১৫ টি প্রতিষ্ঠান দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ।

প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: সাইফ পাওয়ারটেক, আইটি কনসালটেন্ট, সিলভা ফার্মা, বারাকা পাওয়ার , খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিমিটেড, বিকন ফার্মা, পাওয়ার গ্রীড কোম্পানী, এম আই সিমেন্ট, ন্যাশনাল পলিমার, আমান কটন ফাইব্রস লিমিটেড, বিবিএস কেবল, জেমিনি সী ফুড, এপেক্স টেনারি, ফুওয়াং ফুড লিমিটেড, এসিআই লিমিটেড।

এসময়ে সাইফ পাওয়ারটেকের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৩০ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ১১ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ১৬ টাকা ৯৫ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ২ টাকা ৯ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৬ পয়সা।

আইটি কনসালটেন্ট লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৪৫ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ১৬ টাকা ১৬ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ৩৮ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৪৬ পয়সা।

সিলভা ফার্মার শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ২৬ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৯৭ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ১৭ টাকা ১১ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ৫৬ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৭০ পয়সা।

বারাকা পাওয়ার লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৩৬ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৪৪ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ১৮ টাকা ৮০ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৫১ পয়সা।

খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ১৪ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ১৪ টাকা ৬৭ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ১০ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১ পয়সা।

বিকন ফার্মার শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ১৯ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১১ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৭৪ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ১২ টাকা ৬৬ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ২১ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৩ পয়সা।

এ পাওয়ার গ্রীড কোম্পানী লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৪ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২৪ টাকা ৮ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ৯৯ টাকা ৪৩ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ৯ টাকা ৬১ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৮ টাকা ৫৯ পয়সা।

এম আই সিমেন্ট লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৩১ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪৭ টাকা ২৮ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ৪৭ টাকা ৯৮ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ২ টাকা ৩৪ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৩৩ পয়সা।

ন্যাশনাল পলিমার লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৯৮ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৮ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ২৬ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ৪৩ টাকা ৩২ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ৪ টাকা ৪২ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৪৫ পয়সা।

আমান কটন ফাইব্রস লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৬৩ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪১ টাকা ৯৫ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ৪২ টাকা ৩৩ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৪৯ টাকা।

বিবিএস কেবলস লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮২ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৭৬ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ২৪ টাকা ৩১ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ৪ টাকা ৩৩ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ১৫ পয়সা।

জেমিনি সী ফুড লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৬২ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৭০ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ১০ টাকা ৬৭ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ৫ টাকা ৬৩ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১১ টাকা ৬৮ পয়সা।

এপেক্স টেনারি লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ১১ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৬৪ টাকা ২৫ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ৭২ টাকা ২৪ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ১৯ টাকা ৪৩ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১২ টাকা ৬৩ পয়সা।

ফুওয়াং ফুড লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৮ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৩৩ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ১০ টাকা ৮৯ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ২৭ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১৯ পয়সা।

এসিআই লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৭৮ পয়সা । যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৪৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ শেষে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২১২ টাকা ৭৩ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০১৮ শেষে এনএভি ছিল ২২২ টাকা ৯ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির এনওসিএফপিএস দাড়িয়েছে ২৪ টাকা ৫৬ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৫০ টাকা ১৮ পয়সা।

 

 

আজকের বাজার / মিথিলা