শরীয়তপুরে ছাদ থেকে ফেলে স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী আটক

শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় স্ত্রী ইভা আক্তারকে (২০) বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে ফেলে হত্যার  পর সেফটি ট্যাংকে ঢুকিয়ে রাখার ঘটনায় স্বামী দেলোয়ার ছৈয়ালকে (৩৫) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৮ জুলাই) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার সাভার থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

সোমবার (৯ জুলাই) দুপুরে শরীয়তপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সভাকক্ষে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বিষয়টি জানিয়েছেন শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন।

আটক দেলোয়ার ছৈয়াল উপজেলা ভুমখাড়া ইউনিয়নের চাকধ গ্রামের আব্দুল জাব্বার ছৈয়ালের ছেলে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আল মামুন সিকদার (প্রশাসন ও অর্থ), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) আব্দুল হান্নান মিয়া, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) তানভীর হায়দার শাওন, পুলিশ সুপার কার্যালয়ের ডিআইও-১ আসাদুজ্জামান, ডিআইও-২ আজহারুল ইসলাম, নড়িয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম উদ্দিন প্রমুখ।

প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের আব্দুল মান্নান শেখের মেয়ে ইভা চাকধ এলাকায় নানী আনোয়ারা বেগমের কাছে থাকত। ঘটনার ৬ মাস আগে দেলোয়ার ছৈয়ালের সঙ্গে ইভার বিয়ে হয়। ইভা তার স্বামীর সঙ্গে ঢাকায় থাকতে চাইত। স্বামী দেলোয়ার  তাকে ঢাকায় রাখতে চাইত না।

গত ২৫ জুন সোমবার রাতে উপজেলার চাকধ গ্রামে এ নিয়ে দুজনের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়। তখন দেলোয়ার উত্তেজিত হয়ে ইভাকে নাকে মুখে কিলঘুষি মারতে থাকে। এ সময় ইভা অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে অজ্ঞান অবস্থায় ইভাকে পার্শ্ববর্তী একটি নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ের ছাদে নিয়ে যায় দেলোয়ার। ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করে মরদেহ বিল্ডিংয়ের সেফটি ট্যাংক এ লুকিয়ে রেখে পালিয়ে যায় সে।

ঘটনা জানতে পেরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ও পুলিশ সেফটি ট্যাংকের ভেতর থেকে ইভার মরদেহ উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় ২৭ জুন বুধবার ইভার মা বাদী হয়ে দেলোয়ার ছৈয়ালকে আসামি করে নড়িয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

সেই মামলায় রোববার ঢাকার সাভার থেকে দেলোয়ারকে আটক করে পুলিশ।

পুলিশ  জানান,  দেলোয়ার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন ।

প্রেস  ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের আব্দুল মান্নান শেখের মেয়ে ইভা চাকধ এলাকায় নানী আনোয়ারা বেগমের কাছে থাকত। ঘটনার ৬ মাস আগে দেলোয়ার ছৈয়ালের সঙ্গে ইভার বিয়ে হয়।

ইভা তার স্বামীর সঙ্গে ঢাকায় থাকতে চাইত। স্বামী দেলোয়ার ঢাকা নিতে চাইত না।

গত ২৫ জুন সোমবার রাতে উপজেলার চাকধ গ্রামে এ নিয়ে দুজনের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়। তখন দেলোয়ার উত্তেজিত হয়ে ইভাকে নাকে মুখে কিলঘুষি মারতে থাকে। এ সময় ইভা অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে অজ্ঞান অবস্থায় ইভাকে পার্শ্ববর্তী একটি নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ের ছাদে নিয়ে যায় দেলোয়ার। ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করে মরদেহ বিল্ডিংয়ের সেফটি ট্যাংক এ লুকিয়ে রেখে পালিয়ে যায় সে।

ঘটনা জানতে পেরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ও পুলিশ সেফটি ট্যাংকের ভেতর থেকে ইভার মরদেহ উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় ২৭ জুন বুধবার ইভার মা বাদী হয়ে দেলোয়ার ছৈয়ালকে আসামি করে নড়িয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় রোববার (৮ জুলাই) ঢাকা সাভার থেকে দেলোয়ারকে আটক করে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়,  দেলোয়ার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন ।

আজকের বাজার/এসএম