ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনে বয়স জটিলতায় সমঝোতা প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়ে গণভবনে গেছেন ছাত্রলীগের নেতৃৃবৃন্দ। বিষয়টি সমাধানের জন্য ছাত্রলীগের বিদায়ী কমিটির সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইকে। নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলতে গণভবনে যান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
শুক্রবার ছাত্রলীগের ২৯তম অধিবেশন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বয়স ২৭ বছর কিন্তু সম্মেলন ১০ মাস বিলম্ব হওয়ায় এক বছর গ্রেস দিয়ে ২৮ করা হলো।
প্রধানমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পর শুক্রবার রাতে গণভবনে গিয়ে তার সাথে সাক্ষাত করেন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা। তারা প্রধানমন্ত্রীর কাছে বয়স আরও এক বছর বাড়ানোর দাবি জানান।
ওই সভা শেষে একাধিক নেতা শেখ হাসিনাকে উদ্ধৃত করে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, জানা গেছে, গণভবনে সমঝোতার পর সম্মেলন স্থলে এসে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে।
বয়স ২৮ বছর ৩৬৪ দিন করা হয়েছে। ১৯৯০ সালের ১১ মের আগে যাদের জন্ম তাদের প্রার্থীতা বাতিল করে তালিকাও প্রকাশ করে।
কাউন্সিল সূত্র জানায়, শনিবার সকালে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ২য় অধিবেশন শুরু হলে লিমন আবারো ঘোষণা দেন, যাদের বয়স ১৯৯০ সালের ১১ মে’র পরে তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়েছে।
আজকের বাজার/আরআইএস
