নিষিদ্ধ নাসির ‘বদলিতে’ করলেন ফিফটি

এমনিতে রংপুর বিভাগীয় দলের অধিনায়ক তিনি। প্রথম দুই রাউন্ডে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তবে তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে দলেই ছিলেন না। খেলার মধ্যে সিরিয়াস না থাকা ও আম্পায়ারকে গালি দেওয়া নাসির হোসেনকে প্রতীকী শাস্তি হিসাবে ১ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো।

তবে নাসির হোসেন খেলছেন তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে। বিশেষ কারণে কক্সবাজারে রংপুর একাদশে ঢুকেছেন তিনি রিশাদ হোসেনের পরিবর্তে। শুধু মাঠেই নামেননি, ব্যাট হাতে ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দি থাকা নাসির তুলে নিয়েছেন ফিফটিও।

সানজামুল ইসলামকে ছক্কা হাঁকিয়ে ফিফটি পূর্ন করেন নাসির হোসেন। ৭৯ বলে ৫ চার ও ২ ছয়ে ৫০ রান পূর্ণ করেন তিনি।

প্রথম ইনিংসে ২০১ রান করেই অলআউট হয় রাজশাহী। প্রতিবেদন লেখার সময় প্রথম ইনিংসে ইতোমধ্যে ৫৭ রানের লিড নিয়েছে রংপুর।

জাতীয় লিগের মাঝপথেই ডাকা হয়েছে ৯ ক্রিকেটারকে। গতকাল বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমরা ঠিক করেছি কিছু খেলোয়াড়, যদিও খেলা শুরু হয়ে গেছে, আমাদের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট। যেটা শুরু হয়নি সেখানে অতটা অসুবিধা হবে না। ওখান থেকে একজন একজন করে লাগছে। কাল, পরশু ম্যাচের জন্য কিছু খেলোয়াড়কে আমাদের রাখতে হচ্ছে। এটা কিভাবে করা যায়, এই জিনিসগুলো নিয়ে আলাপ করতে এসেছিলাম। আমরা ৮ জনের মতো (আসলে ৯ জন) খেলোয়াড়কে ডাক দিতে বলেছি কাল আর পরশুর ম্যাচের জন্য।’

রাজশাহীর নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাব্বির রহমান, খুলনার মোহাম্মদ মিঠুন ও মেহেদী হাসান মিরাজ, রংপুরের রিশাদ হোসেন, চট্টগ্রামের ইয়াসির আলি চৌধুরী রাব্বি ও নাইম হাসান, সিলেটের এবাদত হোসেন ও ঢাকা মেট্রোর আবু হায়দার রনি- এই ৯ জনকে ডেকে পাঠানো হয়েছে জাতীয় লিগ থেকে।