সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি
আমান কটনের লেনদেন ৬ আগস্ট
সম্প্রতি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) সম্পন্ন করা আমান কটন ফেব্রিক্সের লেনদেন আগামী ৬ আগস্ট সোমবার শুরু হবে। ওইদিন দুই স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কোম্পানিটি “এন” ক্যাটাগরিতে লেনদেন শুরু করবে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হবে “এসিএফএল”। আর ডিএসই কোম্পানি কোড হবে ১৭৪৭৭।
গত ২৬ জুলাই আইপিও লটারিতে বরাদ্দ প্রাপ্ত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে।
এর আগে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) সম্পন্ন করা আমান কটন ফেব্রিক্সকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
গত ৪ জুলাই রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে কোম্পানির আইপিও লটারি অনুষ্ঠিত হয়। গত ৩ জুন থেকে ১০ জুন পর্যন্ত কোম্পানির আইপিও আবেদন চলে। কোম্পানিটি গত ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে সম্মতিপত্র পায়। আর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়।
বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বিডিংয়ের মাধ্যমে আমান কটন ফাইবার্সের শেয়ারের কাট-অফ প্রাইস নির্ধারিত হয়েছিলো ৪০ টাকা। সেই দামের ১০ শতাংশ কমে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ৩৬ টাকা দরে শেয়ার কিনতে পারবেন। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতেই কমিশন এই দাম অনুমোদন করেছে।
এর আগে গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য নিলামের অনুমতি দেয় বিএসইসি।
কোম্পানিটি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৮০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করা অর্থের একটি বড় অংশ দিয়ে কারখানায় আধুনিক মেশিনারি স্থাপন করা হবে। এতে ব্যয় করা হবে ৪৯ কোটি ৩৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।
কোম্পানির তথ্য কণিকা থেকে জানা যায়, আইপিওতে উত্তোলিত অর্থ থেকে ১৭ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয় হবে ঋণ পরিশোধে। ওয়ার্কিং মূলধন হিসাবে ব্যয় করা হবে ১০ কোটি টাকা। আর আইপিওতে ব্যয় হবে সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য হবে ১০ টাকা।
৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির স্থায়ী সম্পদের পুনর্মূল্যায়ণসহ নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৩৫ টাকা ৬৩ পয়সা। বিগত ৫ বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি গড় আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৪৯ পয়সা।
আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেড সুতা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। কোম্পানিটি কটন, পলিস্টার, সিল্কসহ অন্য ফাইবার উৎপাদন করে। আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডকে আইপিওতে আনতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। আর রেজিস্টার অব দ্য ইস্যু হিসেবে দায়িত্বে আছে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।
রাজধানীতে আজও বিক্ষোভ করছে শিক্ষার্থীরা
যুদ্ধাপরাধী আব্দুল কুদ্দুসের ৬ মাসের জামিন
চীনে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৯
ময়মনসিংহ থেকে ঢাকামুখী বাস চলাচল বন্ধ
ইরাকে শুধু জুলাইয়ে ৭১ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত : জাতিসংঘ
আজ দেশের সব শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ
রাজধানীতে চলছে না গাড়ি, নগরবাসীর ভোগান্তি
প্রগ্রেসিভ লাইফের প্রিমিয়াম আয় কমেছে
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের প্রিমিয়াম আয় কমেছে। কোম্পানিটির প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই সূত্র জানায়, কোম্পানিটির প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ,১৬) প্রিমিয়াম আয় কমেছে ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আলোচ্য প্রান্তিকে তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় প্রিমিয়াম আয় বেড়েছিল ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার। আর তহবিলের পরিমাণ ছিল ২৬৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল, ২০১৮-জুন,২০১৬) ৩ কোটি ৬১ লাখ টাকার প্রিমিয়াম আয় কমেছে। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।
আগের বছর একই সময় কোম্পানির প্রিমিয়াম আয় কমেছিল ৩৩ লাখ টাকার। একই সময়ে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল ২৬৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।
এদিকে ৬ মাসে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় কমেছে ৫ কোটি ৬ লাখ টাকার। আর তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকার। আগের বছর একই সময় ছিল ৩ কোটি ৬ লাখ টাকার। আর তহবিলের পরিমাণ ছিল ২৬৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।
এদিকে তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় কমেছে ৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ১২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।
আর ৯ মাসে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় কমেছে ৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
জুলাই মাসে শীর্ষ ২০শে যেসব ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান
ঢাকা স্টক একচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের ভিত্তিতে জুলাই মাসের শীর্ষ ২০ ব্রোকারেজ তালিকা প্রকাশ করেছে। বরাবরের মত এবারো প্রথম স্থানে রয়েছে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আইডিএলসি সিকিউরিটিজ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই সূত্র মতে, এছাড়া তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্রাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেড,চতুর্থ স্থানে ইবিএল সিকিউরিটজ,এর পরে রয়েছে ইউনিক্যাপ সিকিউরিটিজ, ষষ্ঠ স্থানে আইসিবি সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ট্রেডিং কোম্পানি।
এই তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭ম স্থানে রয়েছে সিটি ব্রোকরেজ, অষ্টম স্থানে রয়েছে কমার্স ব্যাংক সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট,নবম স্থানে রয়েছে ইউসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট এবং দশম স্থানে রয়েছে শেলটেক ব্রোকারেজ লিমিটেড।
এছাড়া শীর্ষ ২০শে থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- রয়েল ক্যাপিটাল, এআইবিএল ক্যাপিটাল মার্কেট সার্ভিসেস, শান্তা সিকিউরিটিজ,এমটিবি সিকিউরিটিজ, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটজ,ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজ, এসআইবিএ সিকিউরিটিজ,বিএলআই সিকিউরিটিজ,ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল ট্রেডিং কো. লিমিটেড এবং বিডি সানলাইফ সিকিউরিটিজ লিমিটেড।