স্যালভো কেমিক্যালের গ্লুকোজ ইউনিটে উৎপাদন শুরু

ওষুধ-রসায়ন খাতের কোম্পানি স্যালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের লিকুইড গ্লুকোজ ইউনিটের উৎপাদন সফলভাবে শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার থেকে এই ইউনিটে উৎপাদন শুরু হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গত ১৬ এপ্রিল কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ বর্ধিত প্রকল্প জিংক সালফাত প্লান্ট পুনর্গঠনের করার সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রকল্পটি ব্যয়বহুল ও কোম্পানি ট্রায়াল প্রডাকশনে সফল না হওয়ায় এই সিদ্ধান্তে যায় পর্ষদ। এতে বিদ্যমান জিংক সালফাত প্রকল্পটি শিফট করে নতুন যন্ত্রপাতি সংযোগ ও স্থাপন করা হয়। এই কাজ সম্পন্ন করতে ২ থেকে ৩ মাস লেগেছে কোম্পানিটির। প্রকল্পটির প্রতিদিন ২৮ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা হয়েছে।

লিকুইড গ্লুকোজ খাদ্য ও ওষুধ ইন্ডাস্ট্রিজের জন্য কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

কোম্পানির মোট শেয়ারের ২২.১৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে ৯.৩২ শতাংশ শেয়ার এবং ৬৮.৫৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে।

ওষুধ-রসায়ন খাতের কোম্পানি স্যালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের লিকুইড গ্লুকোজ ইউনিটের উৎপাদন সফলভাবে শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার থেকে এই ইউনিটে উৎপাদন শুরু হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গত ১৬ এপ্রিল কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ বর্ধিত প্রকল্প জিংক সালফাত প্লান্ট পুনর্গঠনের করার সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রকল্পটি ব্যয়বহুল ও কোম্পানি ট্রায়াল প্রডাকশনে সফল না হওয়ায় এই সিদ্ধান্তে যায় পর্ষদ। এতে বিদ্যমান জিংক সালফাত প্রকল্পটি শিফট করে নতুন যন্ত্রপাতি সংযোগ ও স্থাপন করা হয়। এই কাজ সম্পন্ন করতে ২ থেকে ৩ মাস লেগেছে কোম্পানিটির। প্রকল্পটির প্রতিদিন ২৮ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা হয়েছে।

লিকুইড গ্লুকোজ খাদ্য ও ওষুধ ইন্ডাস্ট্রিজের জন্য কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

কোম্পানির মোট শেয়ারের ২২.১৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে ৯.৩২ শতাংশ শেয়ার এবং ৬৮.৫৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে।